Wednesday, July 30, 2025

ভিভো বাংলাদেশে আনলো আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি প্রযুক্তিনির্ভর ‘ভিভো ওয়াই৪০০’ স্মার্টফোন

বাংলাদেশের বাজারে আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি প্রযুক্তিনির্ভর নতুন স্মার্টফোন ‘ভিভো ওয়াই৪০০’ নিয়ে এসেছে ভিভো বাংলাদেশ। এই পানিরোধী ফোনটি ২ মিটার গভীর পানিতে সর্বোচ্চ ৩০ মিনিট পর্যন্ত নিরাপদ থাকতে পারে, যা পানির নিচে ছবি ও ভিডিও ধারণের পাশাপাশি ফোনটিকে পানিতে পড়ে নষ্ট হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে। আজ বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে ভিভো বাংলাদেশ।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভিভো ওয়াই৪০০ ফোনটিতে রয়েছে ৬.৬৭ ইঞ্চি অ্যামোলেড ডিসপ্লে, যার রিফ্রেশ রেট ১২০ হার্টজ এবং সর্বোচ্চ উজ্জ্বলতা ১,৮০০ নিটস। এর ফলে উন্নত রেজল্যুশনের ছবি ও ভিডিও সহজেই উপভোগ করা যায়। ফোনটির পেছনে ৫০ মেগাপিক্সেলের প্রধান ক্যামেরা এবং ২ মেগাপিক্সেলের ডেপথ সেন্সরযুক্ত দ্বৈত ক্যামেরা সেটআপ রয়েছে। সামনে রয়েছে ৮ মেগাপিক্সেলের সেলফি ক্যামেরা, যা উন্নত ছবি ও ভিডিও ধারণে সক্ষম।

এই ফোনটি কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৬৮৫ প্রসেসর দ্বারা চালিত, যা দ্রুত এবং নিরবচ্ছিন্ন পারফরম্যান্স নিশ্চিত করে। এতে রয়েছে ৬,০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ারের বিশাল ব্যাটারি এবং ৪৪ ওয়াট ফ্ল্যাশ চার্জিং সুবিধা, যা দ্রুত চার্জিংয়ের মাধ্যমে ব্যাটারি নিয়ে দুশ্চিন্তা দূর করে। ফোনটিতে ৮ গিগাবাইট র‍্যামের সঙ্গে দুটি স্টোরেজ সংস্করণ রয়েছে—১২৮ গিগাবাইট এবং ২৫৬ গিগাবাইট। এই সংস্করণ দুটির দাম যথাক্রমে ২৭,৯৯৯ টাকা এবং ২৯,৯৯৯ টাকা।

ভিভো ওয়াই৪০০ ফোনটি আইপি৬৮/আইপি৬৯ রেটিং প্রাপ্ত, যা এটিকে ধুলাবালি ও পানির বিরুদ্ধে অত্যন্ত প্রতিরোধী করে তোলে। ফোনটির ফ্ল্যাট-ফ্রেম ইউনিবডি ডিজাইন এবং ট্রপিক্যাল গ্রিন ও টোয়াইলাইট পার্পল রঙে বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়া, ফোনটি অ্যান্ড্রয়েড ১৫ ভিত্তিক ফানটাচ ওএস ১৫ দ্বারা চালিত, যা এআই ট্রান্সক্রিপ্ট অ্যাসিস্ট, এআই ইরেজ ২.০ এবং এআই ফটো এনহান্সের মতো উন্নত ফিচার সরবরাহ করে।

ভিভো বাংলাদেশ জানিয়েছে, ফোনটির জন্য আগাম ফরমাশ দিলে পাওয়ার ব্যাংকসহ বিভিন্ন আকর্ষণীয় পুরস্কার জেতার সুযোগ রয়েছে। ফোনটি দেশের বিভিন্ন শোরুমে এবং অনলাইন প্ল্যাটফর্মে পাওয়া যাবে।


Share This Post

শেয়ার করুন

Author:

Note For Readers: The CEO handles all legal and staff issues. Claiming human help before the first hearing isn't part of our rules. Our system uses humans and AI, including freelance journalists, editors, and reporters. The CEO can confirm if your issue involves a person or AI.